গণমঞ্চ আন্তর্জাতিক ডেস্ক
চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শরীরতত্ত্বে এ বছর নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করেছে নোবেল কমিটি। বিজয়ীরা হলেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী মেরি ই ব্রাঙ্কো, ফ্রেড রামসডেল ও জাপানের শিমন সাকাগুচি।
‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স’ সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য তাদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। দ্য নোবেল প্রাইজের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, মানবদেহে শক্তিশালী রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা অবশ্যই নিয়ন্ত্রিত থাকতে হয়। তা না হলে এটি অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে আক্রমণ করতে পারে। মেরি ই. ব্রাঙ্কো, ফ্রেড রামসডেল ও শিমন সাকাগুচি এ ক্ষেত্রে যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন। যা রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শরীরের ক্ষতি করা থেকে বিরত রাখে।
তাদের এই আবিষ্কার এক নতুন গবেষণা ক্ষেত্রের ভিত্তি স্থাপন করেছে এবং ক্যানসার ও অটোইমিউন রোগের মতো অসুখের নতুন চিকিৎসা উদ্ভাবনের পথ খুলে দিয়েছে।
বাংলাদেশ সময় আজ সোমবার বিকেলে সুইডেনের স্টকহোমে চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শরীরতত্ত্বে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। মেরি ই ব্রাঙ্কো যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের ইনস্টিটিউট ফর সিস্টেমস বায়োলজির সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার। ফ্রেড রামসডেল সান ফ্রান্সিসকোর সোনোমা বায়োথেরাপিউটিকস এর বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা এবং শিমন সাকাগুচি জাপানের ওসাকা ইউনিভার্সিটির ইমিউনোলজি ফ্রন্টিয়ার রিসার্চ সেন্টারের অধ্যাপক।
গত বছর এই বিভাগে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পান যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন। তাদের পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার ও জিন নিয়ন্ত্রণে ট্রান্সক্রিপশন পরবর্তী ভূমিকা বিষয়ক গবেষণার জন্য।